WordPress Website Build Checklist – From Start to Delivery

একটি WordPress ওয়েবসাইট যেন ভবিষ্যতে ঝামেলা না করে—speed ধীর না হয়, hacked না হয়, বা ক্লায়েন্ট অখুশি না হন—সেজন্য শুরু থেকেই কিছু ধাপে গুছিয়ে কাজ করা উচিত। অনেক সময় দেখা যায়, নিচের বিষয়গুলো আগেভাগে না করার কারণে পরে সাইট স্কেল বা মেইনটেইন করতে গিয়ে অনেক সমস্যা হয়।

আমি WordPress Website বানাতে গিয়ে বিষিয় গুলো আগে থেকেই প্রস্তুত করে নেওয়া উচিত বলে মনে হয়েছে সেগুলোর নিচে একটি লিস্ট দেওয়ার চেষ্টা করলাম। আপনাদের যদি মনে হয় আরো কিছ যুক্ত করতে হবে কমেন্ট বক্সে জানাবেন।

Logo, Content, Featured ইমেজ আশা করা যায় Design Sample-এ থাকবে। না থাকলে সেগুলো আগেই প্রস্তুত করে নিতে হবে।

1.Planning-
Domain and Hosting:

  • ভালো মানের, দ্রুত লোডিং এবং WordPress-optimized হোস্টিং নেওয়া উচিত। LiteSpeed-based সার্ভারগুলো ভালো পারফর্ম করে।
  • WordPress ব্যবহারে অধিকাংশ ব্যবহারকারী Hostinger পছন্দ করেন, তবে রিভিউ দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া ভালো।
  • SSL সার্টিফিকেট সংযুক্ত করা বাধ্যতামূলক। Hostinger সাধারণত ফ্রি SSL দেয়, সেটি একটিভ করে নিতে হবে মনে করে।

WordPress Setup:

  • Language, Timezone এবং Permalink structure (%postname%) আগেই নির্ধারণ করা উচিত।
  • প্রয়োজনহীন plugins এবং themes ডিলিট করে দিতে হবে।
  • Default content যেমন Hello World মুছে ফেলা ভালো।

2.Design Phage-
Theme Selection:

  • একটি লাইটওয়েট ও SEO-friendly থিম বেছে নেওয়া উচিত। যেমন: Astra, GeneratePress, অথবা Elementor-এর জন্য Hello Theme। [তবে ক্লায়েন্ট বা াযর কাজ করবেন তার পছন্দ থাকতে পারে]

Page Builder:

  • Elementor, Bricks, Oxygen – যেটাই ব্যবহার করা হোক, সেটির ecosystem যেন পরিচ্ছন্ন ও lightweight থাকে, তা নিশ্চিত করা দরকার। তবে মোটামুটী সব বিল্ডারস গুলোই কাছাকাছি

Custom Fonts, Colors, Layouts:

  • Global fonts ও colors আগেই define করে নেওয়া ভালো।
  • Design Sample দেখে Reusable Templates বা Components তৈরি করলে সময় বাঁচে এবং ডিজাইনে consistency থাকে।

3. Content and Image Optimization-
Image Optimization:

  • WebP format ব্যবহার করা উচিত, যদি png বা অন্য ফরম্যাট প্রয়োজন না হয়।
  • Image সাইজ সাধারণত 150–200 KB এর মধ্যে রাখার চেষ্টা করা উচিত। তবে high quality প্রয়োজন হলে optimize করে আপলোড করা প্রয়োজন।
  • Image এর সঠিক dimensions ব্যবহার করা উচিত।
  • প্রতিটি ইমেজে alt tag থাকা জরুরি, SEO ও Accessibility এর জন্য।

Text Optimization:

  • H1, H2, H3 tag structure ঠিকমতো অনুসরণ করা উচিত।
  • মূল কীওয়ার্ডের density maintain করতে হবে।
  • ব্লগ পোস্টে Table of Contents যুক্ত করা ভালো।

4. SEO and Performance
SEO:

  • Yoast SEO বা Rank Math plugin ইনস্টল করে নিতে পারেন।
  • প্রতিটি পেইজের SEO Title ও Meta Description ঠিকঠাক রাখতে হবে। Design Sample দেখে আগে থেকেই Content ও SEO তৈরি করে রাখলে ডেভেলপমেন্ট সময় প্যারা কম হয়।
  • sitemap.xml এবং robots.txt সঠিকভাবে কনফিগার করতে হবে।

Performance Optimization:

  • Caching plugin ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন WP Rocket বা LiteSpeed Cache।
  • JS/CSS minify ও delay/defer করা উচিত। LiteSpeed বা Autoptimize দিয়ে এটা করা যায়।
  • Image Lazy Load চালু রাখা প্রয়োজন।

5. Security Setup
সাইটের নিরাপত্তা বজায় রাখতে নিচের বিষয়গুলো অনুসরণ করা যেতে পারে:

  • Login URL পরিবর্তন করা ভালো।
  • Login attempt সীমিত করতে হবে।
  • Wordfence বা iThemes Security plugin ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • XML-RPC দরকার না হলে তা বন্ধ রাখা ভালো।
  • শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা এবং 2FA চালু রাখা উচিত।

6. Backup and Update

  • প্রতিদিন বা প্রতি সপ্তাহে অটো ব্যাকআপ চালু রাখা ভালো। UpdraftPlus বা JetBackup ব্যবহার করা যেতে পারে। Hostinger-এ ব্যাকআপ অপশন বিল্ট-ইন থাকতে পারে, সেটি একবার যাচাই করা উচিত।
  • WordPress, Theme, Plugin সবসময় আপডেট রাখতে হবে।
  • Access control সঠিকভাবে বজায় রাখা উচিত (কে Admin, কে Editor ইত্যাদি)।

7. Before handover to boss/client

  • Mobile responsiveness পরীক্ষা করা

  • Lighthouse / GTmetrix / Pagespeed Insights দিয়ে পারফরমেন্স টেস্ট করা

  • 404 / Page Not Found টেস্ট করা

  • Form submission কাজ করছে কিনা পরীক্ষা করা

  • SEO ও OG tags validate করা

  • Favicon, Logo, Footer credit ঠিকমতো আছে কিনা যাচাই করা

  • Custom CSS/JS যতটা সম্ভব ছোট রাখা উচিত যদি ব্যাবহার করে থাকেন।

3 Likes