কোডিং শেখার বোরিং জার্ণিকে কিভাবে মজাদার করে তুলবেন?

কোডিং করতে করতে বোরিং লাগছে? চলুন দেখি কোডিং জার্ণিকে কিভাবে মজাদার করে তুলবেন?

কয়েকদিন ধরে কোডিং প্র্যাকটিস করে কিছুটা একঘেয়েমি ভর করেছিল। কিছু ভালো লাগছিল না। তাই গুগল ঘেঁটে কিছু আইডিয়া নিলাম। চলুন সেগুলো আপনাদের সাথেও শেয়ার করি।

কোনো কাজ লাগাতার করাটা বিরক্তিকর। মূলত কোনো ভ্যারিয়েশন না থাকলেই এরকমটা হয়। তাই কাজের মধ্যে ভ্যারিয়েশন আনতে হবে। কিভাবে আনবো?

→ ধরুন, আপনি ক্রিকেট খেলা পছন্দ করেন। এখন আপনি ক্রিকেট রিলেটেড একটা ওয়েবপেজ বানিয়ে প্র্যাকটিস করতে পারেন। যেমন, রাকিম কর্ণওয়ালকে নিয়ে একটা পেজ তৈরি করলেন। দেখবেন প্র্যাকটিসও হবে। আবার মনও রিফ্রেশ হবে।

→ কোথাও কোনো ডিজাইন চোখে লাগলো? ব্যাস, সেটাকে কোড করে কপি করে ফেলুন।

→ HTML, CSS, JavaScript দিয়ে ছোট ছোট মজাদার গেম বানানো যায়। আমি এখনো CSS শিখছি। তাই কিছুদিন পর হয়তো এটা করতে পারবো।

→ নিজেকে নিজে কোনো চ্যালেঞ্জ দিতে পারেন। যদি সেই চ্যালেঞ্জ জিতে যান, তাহলে নিজেকেই কোনো কিছু গিফট দিন। এটাও বেশ কাজের জিনিস।

→ যখন কোনো কিছুতে মন বসছে না, তখন স্যোশাল মিডিয়ায় প্রোগ্রামিং রিলেটেড কমিউনিটিগুলো ব্রাউজ করতে পারেন।

→ কাউকে হেল্প করলে মস্তিষ্কে ডোপামিন নিঃসরন হয়। বেশ আনন্দের অনুভূতি পাওয়া যায়। রাসেল ভাইও আমাদেরকে হেল্পফুল মাইন্ডেড করে গড়ে তুলতে চাচ্ছেন। তাই কোডিং রিলেটেড বা যে কাউকে হেল্প করুন। দেখবেন ভালো লাগবে।

→ মানুষ ভাবে প্রোগ্রামাররা খুবই বিরক্তিকর। সারাক্ষণ কি সব হিজিবিজি টাইপ করতে থাকে! কিন্তু প্রোগ্রামিং meme গ্রুপগুলোতে বা পেজে দেখবেন প্রচুর meme প্রোগামাররাই তৈরি করে। সেগুলো দেখলে মন রিফ্রেশ হবে। নতুন করে কাজে মন বসবে।

আমি যে এখানের সবগুলো করি এরকমটাও না। তবে চেষ্টা করি। আপনি কোডিং করার একঘেয়েমি কাটানোর জন্য কি করেন? আমাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।

1 Like