আইসিটি এবং ফ্রিল্যান্সিং সম্ভাবনা সমস্যা ও সমাধানের বিষয় সমূহ :-
-
উচ্চ গতির ইন্টারনেট ও সহজলভ্যতা।
-
ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ট্যাক্স ফ্রি সোলার প্যানেল, ইনভার্টার, ব্যাটারি ইমপোর্ট করার সুযোগ।
-
বিভিন্ন পেমেন্ট গেটওয়ে নিয়ে কাজ করা যেমন পেপাল, স্ট্রাইপ, গুগল পে ইত্যাদি ।
পেপাল চালু করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের পাশাপাশি স্থানীয় ব্যাংক গুলোর অনীহা আছে। যেমন ব্যাংক মনে করেন পেপাল আসলে মানুষ লোকাল ব্যাংকে একাউন্ট করতে ইন্টারেস্টেড হবে না বরং ভার্চুয়াল মাধ্যম ব্যবহার করবে যা জঙ্গি অর্থায়নে সাহায্য করবে। এই দৃস্টিভঙ্গি থেকে বেরিয়ে আসতে ব্যাংকগুলোকে বাধ্য করতে হবে। যারা দুর্নীতি করে বা করতে চায় তারা পেপাল নিয়ে বসে থাকে না কখনো।
-
সহজভাবে দেশী প্রোডাক্ট বাহিরের দেশে এক্সপোর্ট করার সুবিধা।
-
ফ্রিল্যান্সার এর নামে সকল স্ক্যাম, এলএলএম বা অন্যান্য যা কিছু আছে সব বন্ধ করা।
-
টপ ফ্রিল্যান্সারদের একটা কমিটি ঘটন করে এক্সপেরিন্স, টোটাল আর্নিং, একটিভ মার্কেটপ্লেস প্রোফাইল বিবেচনা করে কোর্স করানোর অনুমতি দেওয়া এবং কোর্স ভেদে একটা মূল্য নির্ধারণ করা।
-
সরকারি ভাবে কোনো ফ্রিল্যান্সিং কোর্স পরিচালনা হলে মনিটরিং এ এক্সপার্ট ফ্রিল্যান্সার দায়িত্বে রাখা।
-
ফ্রিল্যান্সার দের প্রয়োজনীয় গেজেট বা ডিভাইস সমূহের ট্যাক্স এর পরিমাণ কমিয়ে আনা ৷
-
আমরা যারা এই প্রফেশনে আছি, আমাদের অনেকের মামা- খালু নেই। আমরা আমাদের নিজের মেধা-প্রবৃত্তি দিয়ে এই জাগায় আসছি। সমাজের আর-পাচটা শিক্ষিত মানুষ আমাদেরকে গরু-ছাগল মনে করে। অনেকের পরিবার এই পেশাটা ছেড়ে সরকারী চাকরীর প্রতি উদ্ভুদ্ধ করে। তাই আমাদের এই পেশার নিরাপত্তা দিতে হবে। আমরা ফ্রিলান্সার, এই পরিচয়ই যেনো সমাজে আমার বেচে থাকতে যথেষ্ঠ হয়, এবং হয়রানী করতে কেউ সাহস না পায় তার ব্যবস্থা করতে হবে। ব্যবসায়িক চেম্বার অফ কমার্সের মত আমাদের চেম্বার করার সুযোগ দিতে হবে।
-
আউটসোর্সিং পেশাকে স্বাধীন পেশার মর্যাদা এবং একটি কমিশনের অধীনে এনে এর মর্যাদা বৃত্তি করতে হবে। আউটসোর্সিং প্রফেশনে সবচেয়ে বড় ক্রাইসিস হলো সামাজিক মর্যাদা। আমাদের টাকা পয়সার প্রয়োজন নেই, কিন্তু সমাজে আমরা যাতে মাথা উচু করে চলতে পারি তার জন্য প্রথম শ্রেণীর নাগরিক হিসেবে মর্যাদা দিতে হবে।
-
বৈধ উপায়ে আনীত রেমিটেন্সের উপর ট্যাক্স আরোপ করা যাবে না। যেহেতু আমরা রেমিটেন্স আনার সময়ই ডলারের দাম পরিশোধ করি।
-
ভিসা, সরকারী কাজ, ট্রাভেল এবং অন্যান্য সকল জাগা (যেখানে পেশা উল্লেখ করা বাঞ্চনীয়) ফ্রিলান্সিংকে প্রফেশন হিসেবে গ্রহণ করতে হবে।
-
উচ্চগতি সম্পন্ন স্টারলিংক বাংলাদেশে আনতে হবে। প্রয়োজনে সরকারী সাহায্যে ভর্তুকী দিয়ে এই নেট বাংলাদেশে প্রবেশ করানো প্রয়োজন।
-
ফ্রিলান্সারদের আনীত রেমিটেন্সে প্রণোদনা দিতে
হবে। -
ভুইফোড় সংগঠন এবং নারী কেলেংকারীতে জড়িয়েছে এমন সংগঠনের ব্যাখ্যার উপর ভিত্তি করে কোন পলিসি গ্রহণ করা যাবে না বরং টপ-লেভেল ফ্রিলান্সারদেরকে সামনে রেখে, একটি কমিশনের মাধ্যমে ফ্রিলান্সারদের চাহিদা পুরণ করতে হবে।