Tailwind CSS ব্যবহারের অনেক সুবিধা রয়েছে, বিশেষ করে যদি আপনি দ্রুত, কাস্টমাইজেবল এবং রেসপনসিভ ডিজাইন তৈরি করতে চান। নিচে কিছু প্রধান সুবিধা উল্লেখ করা হলো:
১. Utility-First Approach
Tailwind CSS একটি utility-first ফ্রেমওয়ার্ক, যার ফলে আপনি CSS ক্লাস ব্যবহার করে সরাসরি HTML-এ ডিজাইন করতে পারেন। এতে **extra CSS লিখতে হয় না ফলে কাজ দ্রুত সম্পন্ন হয়।
২. দ্রুত ডেভেলপমেন্ট
Tailwind CSS ব্যবহার করলে আলাদা করে CSS ফাইল লেখার প্রয়োজন হয় না, কারণ এটি হাজারো pre-defined utility classes সরবরাহ করে। ফলে ডেভেলপমেন্টের সময় অনেক কমে যায়।
৩. Highly Customizable
Tailwind-এর configuration file (tailwind.config.js) ব্যবহার করে সহজেই নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী colors, spacing, breakpoints, typography ইত্যাদি কাস্টমাইজ করা যায়।
৪. ছোট সাইজ ও অপ্টিমাইজড CSS
Tailwind CSS-এর JIT (Just-In-Time Compiler)** অপ্রয়োজনীয় CSS সরিয়ে দেয় এবং শুধুমাত্র ব্যবহৃত ক্লাসগুলোকেই CSS ফাইলে রাখে। ফলে ফাইল সাইজ অনেক ছোট হয় এবং ওয়েবসাইট দ্রুত লোড হয়।
৫. রেসপনসিভ ডিজাইন সহজে তৈরি করা যায়
Tailwind CSS-এর **responsive utilities যেমন sm:
, md:
, lg:
, xl:
ব্যবহার করে খুব সহজেই mobile-first responsive design তৈরি করা যায়।
৬. Component-Based Development
React, Vue, এবং অন্যান্য ফ্রেমওয়ার্কের সাথে Tailwind খুব ভালোভাবে কাজ করে। আপনি Reusable Components তৈরি করে সহজেই বড় প্রজেক্ট মেইনটেইন করতে পারবেন।
৭. কোনো Extra CSS Override এর ঝামেলা নেই
Bootstrap বা অন্যান্য CSS ফ্রেমওয়ার্ক ব্যবহার করলে মাঝে মাঝে ডিফল্ট স্টাইল ওভাররাইড করতে হয়। কিন্তু Tailwind-এর utility classes সরাসরি HTML-এ ব্যবহৃত হয়, ফলে CSS কনফ্লিক্টের সমস্যা হয় না।
৮. Dark Mode এবং Theming সহজে করা যায়**
Tailwind CSS-এ বিল্ট-ইন dark mode support রয়েছে এবং theme
অপশন ব্যবহার করে সহজেই custom themes তৈরি করা যায়।
৯. ভালো পারফরম্যান্স
Tailwind CSS শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় CSS কোড লোড করে, ফলে এটি অনেক ফাস্ট এবং অপ্টিমাইজড ওয়েবসাইট তৈরি করতে সাহায্য করে।
Tailwind CSS-এর ডকুমেন্টেশন খুবই বিস্তারিত এবং পরিষ্কার। পাশাপাশি, Tailwind-এর বড় কমিউনিটি এবং প্লাগইন সাপোর্ট রয়েছে, যা নতুনদের শেখা এবং কাজ করা সহজ করে তোলে।